Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৮ মে ২০২৩

প্রেস রিলিজ(১৭ মে ২০২৩ তারিখে গোবরাকুড়া-কড়ইতলী স্থলবন্দরের উদ্বোধনী নামফলক স্থাপন ও সুধী সমাবেশ)


প্রকাশন তারিখ : 2023-05-16

 

প্রেস রিলিজ

১৭ মে ২০২৩ তারিখে গোবরাকুড়া-কড়ইতলী স্থলবন্দরের উদ্বোধনী নামফলক  স্থাপন ও সুধী সমাবেশ

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এমপি ২০২৩ সালের ১১ মার্চ বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের আওতায় নির্মিত ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাট উপজেলার ‘গোবরাকুড়া-কড়ইতলী’ স্থলবন্দর উদ্বোধন করেন। সে ধারাবহিকতায় মাননীয় নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এমপি কর্তৃক ২০২৩ সালের ১৭ মে ‘গোবরাকুড়া-কড়ইতলী’ স্থলবন্দরের গোবরাকুড়া অংশে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নামাঙ্কিত উদ্বোধনী ফলক স্থাপন ও সুধি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাননীয় নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকারের স্মার্ট পদক্ষেপ গ্রহণের কারণে ২০৪১ সালের আগেই স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব হবে, সরকারের দূরদর্শিতায় ২০০৯ সাল হতে নতুন বন্দর উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনাসহ নৌপরিবহন খাতে প্রশংসনীয় অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো. আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য জুয়েল আরেং, জেলা প্রশাসক মো. মোস্তাফিজার রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রায়হানুল ইসলাম, যুগ্ম কমিশনার কাস্টমস রিজভী আহমেদ এবং প্রকল্প পরিচালক মো. হাসান আলী। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন একান্ত সচিব মোঃ কবির খাঁন। 


গোবরাকুড়া-কড়ইতলী স্থলবন্দরটি বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে নির্মিত হয়েছে। ৩১.১৪ একর জমির ওপর স্থলবন্দরটি নির্মাণে ৭৫.১৭ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। ভূমি উন্নয়ন, সীমানা প্রাচীর, অভ্যন্তরীণ রাস্তা, ওপেন স্ট্যাক ইয়ার্ড, পার্কিং ইয়ার্ড, একটি ওয়্যারহাউজ, অফিস ভবন, ডরমিটরী ভবন, ব্যারাক ভবন, পাওয়ার হাউজ, ড্রেনেজ ব্যবস্থা, টয়লেট কমপ্লেক্স ও দু’টি ডিজিটাল ওয়েব্রীজ স্কেল নির্মাণ করা হয়েছে। এ বন্দর দিয়ে সকল ধরনের পণ্য আমদানি-রপ্তানি করা যায়। তবে বর্তমানে প্রধানত কয়লা ও পাথর আমদানি হয়ে থাকে এবং রপ্তানিযোগ্য পণ্যের মধ্যে রয়েছে সিমেন্ট, প্লাস্টিক পণ্য ও শিশু খাদ্য ইত্যাদি।